Start of সপতহর শষর আবহওয Quiz
1. ঢাকায় সূর্যোদয়ের সময় কি?
- ৭:১৫ পূর্বাহ্ন
- ৬:৩১ পূর্বাহ্ন
- ৮:২০ পূর্বাহ্ন
- ৫:০০ পূর্বাহ্ন
2. ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কত?
- ২৮.৬ ডিগ্রী সে.
- ২৬.২ ডিগ্রী সে.
- ২৪.৩ ডিগ্রী সে.
- ৩০.৫ ডিগ্রী সে.
3. চট্টগ্রামে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কত?
- ১৬ ডিগ্রী সে.
- ১৪ ডিগ্রী সে.
- ১২ ডিগ্রী সে.
- ১০ ডিগ্রী সে.
4. ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় কি?
- ৪:৫০ অপরাহ্ন
- ৭:৩০ অপরাহ্ন
- ৫:১২ অপরাহ্ন
- ৬:৪৫ অপরাহ্ন
5. ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা কেমন?
- ৫০%
- ১০০%
- ২৫%
- উল্লেখ নেই
6. চট্টগ্রামে বৃষ্টির সম্ভাবনা কেমন?
- সময়মতো বৃষ্টি হবে
- উল্লেখ নেই
- মাঝে মাঝে ঝড় শুরু হবে
- দিনে ঘন্টায় ৫ মিলিমিটার
7. ঢাকায় দৈনিক স্বাভাবিক তাপমাত্রা কত?
- ২৪.১ ডিগ্রী সে.
- ২৮.৭ ডিগ্রী সে.
- ২৬.২ ডিগ্রী সে.
- ৩০.৫ ডিগ্রী সে.
8. ঢাকায় মাসিক স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সূচক কি?
- ১৫.৪ মিলিমিটার
- ১০.৫ মিলিমিটার
- ২১.২ মিলিমিটার
- ৩০.৩ মিলিমিটার
9. চট্টগ্রামের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কত?
- ২৬.৫ ডিগ্রী সে.
- ২৯.২ ডিগ্রী সে.
- ৩৫.০ ডিগ্রী সে.
- ৩২.৮ ডিগ্রী সে.
10. ঢাকায় তাপমাত্রার গতি কি?
- ঢাকায় তাপমাত্রার গতি ২৯.০ ডিগ্রী সে.
- ঢাকায় তাপমাত্রার গতি ৩০.৫ ডিগ্রী সে.
- ঢাকায় তাপমাত্রার গতি ২৫.৩ ডিগ্রী সে.
- ঢাকায় তাপমাত্রার গতি ২৬.২ ডিগ্রী সে.
11. চট্টগ্রামে মাসিক সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কত?
- ৩১.৭ ডিগ্রী সে.
- ৩০.১ ডিগ্রী সে.
- ২৮.৫ ডিগ্রী সে.
- ২৯.২ ডিগ্রী সে.
12. ঢাকায় অতিবৃষ্টির রেকর্ড কি?
- ৩০ সেন্টিমিটার
- ২০ সেন্টিমিটার
- ৫০ সেন্টিমিটার
- (উল্লেখ নেই)
13. ঢাকায় মাসিক স্বাভাবিক আর্দ্রতা কেমন?
- ৯০%
- ৮০%
- ৬৫%
- ৫০%
14. চট্টগ্রামে অতিবৃষ্টির রেকর্ড কি?
- (উল্লেখ নেই)
- ৬৫ মিলিমিটার
- ১২০ মিলিমিটার
- ৮২ মিলিমিটার
15. ঢাকায় অফিস আদেশের বিষয়বস্তু কি?
- ইনোভেশন কর্নার, টেন্ডার, সাহরী ও ইফতার
- পরিবহন খাত, শিল্প মন্ত্রণালয়, প্রতিরক্ষা বিভাগ
- ঢাকা মহানগর, নির্বাচন কমিশন, কৃষি বিষয়ক
- স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, শিক্ষা বোর্ড, ব্যাংকিং সেবা
16. চট্টগ্রামে অফিস আদেশের বিষয়বস্তু কি?
- বার্ষিক ক্রয় পরিকল্পনা
- চুক্তি আওতাভুক্ত
- ইনোভেশন কর্নার
- টেন্ডার
17. ঢাকায় মাসিক সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কত?
- ১৮.২ ডিগ্রী সে.
- ১৫.৫ ডিগ্রী সে.
- ১২.০ ডিগ্রী সে.
- ২০.৫ ডিগ্রী সে.
18. ঢাকায় সূর্য/চন্দ্র গ্রহণের সম্ভাবনা কত?
- (উল্লেখ নেই)
- (উল্লেখ নেই)
- (উল্লেখ নেই)
- (উল্লেখ নেই)
19. চট্টগ্রামে সূর্য/চন্দ্র গ্রহণের সম্ভাবনা কত?
- উল্লেখ নেই
- ২৫.৭ ডিগ্রী সে.
- ৩০.০ ডিগ্রী সে.
- ২৮.৫ ডিগ্রী সে.
20. ঢাকায় দৈনিক স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের দিন কত?
- ৬ দিন
- ১০ দিন
- ১৫ দিন
- ২০ দিন
21. চট্টগ্রামে দৈনিক স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের দিন কত?
- ৮ দিন
- ১৫ দিন
- ২৫ দিন
- ২০ দিন
22. ঢাকা অঞ্চলে আবহাওয়া বিশ্লেষণে কোন কৌশলগুলি গুরুত্বপূর্ণ?
- দৈনিক সূর্যোদয়
- জলবায়ু পরিবর্তন
- মহাসাগরীয় প্রবাহ
- আবহাওয়া পূর্বাভাস
23. চট্টগ্রামের আবহাওয়া কিভাবে ক্রিকেটের কৌশলকে প্রভাবিত করে?
- বাতাসের গতি
- সূর্যোদয়ের সময়
- তাপমাত্রার বদল
- বৃষ্টির পরিমাণ
24. পিচের অবস্থান বৃষ্টির পর কিভাবে পরিবর্তিত হয়?
- পিচ ভারী এবং কোণাকৃতির হয়।
- পিচ সম্পূর্ণ শুকিয়ে যায় এবং কঠিন হয়।
- পিচ হচ্ছে স্রাব হিসেবে স্তরিত এবং সামান্য দৃঢ় থাকে।
- পিচ তরল অবস্থায় দ্বিধাবিভক্ত থাকে।
25. আবহাওয়া পরিস্থিতির কারণে কোন ধরনের খেলোয়াড়দের কৌশল প্রভাবিত হয়?
- ফুটবল
- ক্রিকেট
- ব্যাডমিন্টন
- দাবা
26. অল্প বৃষ্টির মধ্যে খেলার জন্য প্রস্তুতি কেমন হওয়া উচিত?
- পা গরম পানি দিয়ে ধোওয়া
- সব কিছুকে ভিজিয়ে ফেলুন
- খাবে না, শুধু দেখবে
- শুধু ছাতা নিয়ে চলুন
27. পুরো সপ্তাহের আবহাওয়া ক্রিকেট পিচের ওপর কিভাবে প্রভাব ফেলে?
- পুরো সপ্তাহে শিশিরের প্রভাব পিচে থাকে।
- শুধুমাত্র সূর্য ওঠার সময় পিচের প্রভাব ফেলে।
- বৃষ্টির কারণে পিচ কখনো শুকিয়ে যায় না।
- আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে পিচের বাঁক পরিবর্তিত হয়।
28. সপ্তাহের শেষের আবহাওয়া ক্রিকেট খেলার ফলাফলকে কিভাবে প্রভাবিত করে?
- দর্শকদের উপস্থিতি বেড়ে যায়
- খেলোয়াররা আহত হয়
- উল্লেখযোগ্য ফসল ক্ষতি
- ম্যাচ বাতিল হতে পারে
29. কিভাবে ক্রিকেট দলের জন্য সপ্তাহের আবহাওয়া বিশ্লেষণ করা হয়?
- আবহাওয়া পূর্বাভাস বিশ্লেষণ
- দর্শকদের সংখ্যা পর্যালোচনা
- ক্রিকেট খেলোয়াড়দের মানসিকতা
- মাঠের রক্ষণাবেক্ষণ পদ্ধতি
30. ঢাকায় বৃষ্টির সময় খেলার প্রস্তুতি কেমন হওয়া উচিত?
- খেলায় অংশগ্রহণকে বাতিল করা উচিত।
- বৃষ্টির সময় খেলতে যাওয়া উচিত।
- কোনো প্রস্তুতির প্রয়োজন নেই।
- খেলার স্থান সঠিকভাবে প্রস্তুত করা উচিত।
আপনার কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে!
এখন আপনি ‘সপতহর শষর আবহওয’ কুইজটি সম্পন্ন করেছেন, এতে আপনার অর্জন অনেক। প্রতিটি প্রশ্নের মাধ্যমে আপনি নতুন তথ্য শিখেছেন এবং আপনার জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি করেছেন। এই প্রক্রিয়াটি শুধু মজারই নয়, শিক্ষণীয়ও। আমরা আশা করি, আপনি প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতে গিয়ে নতুন কিছু আকর্ষণীয় বিষয় আবিষ্কার করেছেন।
কুইজের প্রতিটি অংশ আপনাকে বিশেষ ধরনের তথ্য নিয়ে ভাবতে বাধ্য করেছে। আপনি শিখেছেন কীভাবে আবহাওয়া সরাসরি সপতহর শষরের উৎপাদনকে প্রভাবিত করে। এই বিষয়ে আপনার জ্ঞান এবং উপলব্ধি উন্নত হয়েছে। নিউনতম শব্দের মধ্যে এই বিষয়গুলি শিখে নেওয়ার ফলে আপনার সাধারণ জ্ঞানের পরিধি বাড়িয়েছে।
এখন আমাদের পরবর্তী অংশে যান, যেখানে ‘সপতহর শষর আবহওয’ সম্পর্কে আরও তথ্য দেওয়া আছে। এখানে আপনার নতুন জ্ঞানকে আরও গভীরভাবে বিশ্লেষণ করার সুযোগ পাবেন। আসুন, শিখি এবং আরও বিস্তৃতভাবে বুঝতে পারি। আপনার আগ্রহকে বেগবান করুন এবং এই দ্যুতি পরিবর্তনের সঙ্গে আমাদের তৈরি থাকুন!
সপতহর শষর আবহওয
সপতহরের শষর আবহওযের মৌলিক বৈশিষ্ট্য
সপতহরের শষর আবহওয মানে হলো সপতহরে শষরের আবহাওয়ার প্রভাব এবং পরিবেশ যা ফসল উৎপাদনকে প্রভাবিত করে। সেসময় আবহাওয়ার তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাত এবং বাতাসের গতি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই বিষয়ের উচ্চারণের মাধ্যমে, কৃষকরা তাদের ফসলের চাষ পরিকল্পনা করতে পারেন। সাধারনত, এই সময় আবহাওয়ার বিশেষ পরিবর্তন দেখা দেয় যা শষরের বৃদ্ধির পর্যায়কে স্বীকৃতি দেয়।
সপতহরের শষর আবহওযের প্রধান প্রভাবশালী উপাদানসমূহ
সপতহরের শষর আবহওযে মূল পাঁচটি উপাদান হলো তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাত, আর্দ্রতা, বায়ুর গতি এবং মেঘের কাভার। তাপমাত্রা শষরের জীবনচক্রের জন্য অপরিহার্য। বৃষ্টিপাত ফসলের জন্য পানির যোগান দেয়, যা বৃদ্ধি ও উৎপাদনের জন্য আকাঙ্ক্ষিত। আর্দ্রতা ফসলের স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য। বায়ুর গতি এবং মেঘের কাভার সূর্যের আলোতে প্রভাব ফেলে, যা ফসলের বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
সপতহরের শষর আবহওযের পরিবর্তনের কারণসমূহ
সপতহরের শষর আবহওযে পরিবর্তন ঘটে বিভিন্ন কারণ যেমন মৌসুমি পরিবর্তন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ। মৌসুমি পরিবর্তন সপতহরের আবহাওয়াকে প্রভাবিত করে এবং জলবায়ুর পরিবর্তন দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব ফেলে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেমন বন্যা বা অতিবৃষ্টি অনেক সময় ফসল নষ্ট করে। এই সব কারণে কৃষকরা শষর চাষে বাধার সম্মুখীন হন।
সপতহরের শষর আবহওয ও স্থানীয় কৃষি অভ্যাস
স্থানীয় কৃষকরা সপতহরের শষর আবহওযের সূক্ষ্ম পরিবর্তনের উপর ভিত্তি করে তাদের চাষের অভ্যাস পরিবর্তন করেন। আবহাওয়ার পূর্বাভাস তাদের ফসলের ধরনের নির্বাচন করতে, পাওয়ার সময়সূচী নির্ধারণ করতে এবং সেচ ব্যবস্থাপনা করতে সাহায্য করে। এই অভ্যাস স্থানীয় কৃষকের উৎপাদনে কার্যকরী ভূমিকা রাখে এবং তাদের জীবনযাত্রা সম্পর্কে অন্তর্দৃষ্টি দেয়।
সপতহরের শষর আবহওযের পূর্বাভাস পদ্ধতি
সপতহরের শষর আবহওযের পূর্বাভাস সাধারণত আবহাওয়া পরিমাপ যন্ত্র এবং স্যাটেলাইট ডেটা ব্যবহার করে করা হয়। সঠিক পরিমাপের মাধ্যমে আবহাওয়ার পরিবর্তনগুলো নির্ণয় করা হয়। কৃষির জন্য নির্ভরযোগ্য পূর্বাভাস সূচক স্থানীয় কৃষকদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে তারা প্রতিকূল আবহাওয়ার অবস্থার সাথে মানিয়ে নিতে সক্ষম হন।
What is সপতহর শষর আবহওয?
সপতহর শষর আবহওয হল একটি প্রাকৃতিক অবস্থা যা বিশেষ করে কৃষিতে মৌসুমি পরিবেশ এবং আবহাওয়ার পরিবর্তন বোঝায়। এটি গ্রীষ্মকালীন এবং শীতকালীন শষ্য উৎপাদনের উপযুক্ততা নির্ধারণ করে। প্রমাণ হিসাবে দেখা যায় যে, বাংলাদেশে সপতহর শষর আবহওয কৃষকদের উৎপাদন পরিকল্পনা এবং ফসলের চাষে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
How is সপতহর শষর আবহওয measured?
সপতহর শষর আবহওয মাপা হয় আবহাওয়ার বিভিন্ন উপাদানের, যেমন তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাত এবং আর্দ্রতা, পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে। বিভিন্ন আবহাওয়া স্টেশন থেকে সংগ্রহীত তথ্য বিশ্লেষণের মাধ্যমে এর প্রভাব নির্ধারণ করা হয়। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর এই তথ্য সংগ্রহ করে এবং কৃষি উত্পাদনে প্রভাবের স্বীকৃতি দেয়।
Where is সপতহর শষর আবহওয most significant?
সপতহর শষর আবহওয প্রধানত কৃষি নির্ভর এলাকাগুলোতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষত বাংলাদেশের গ্রামীণ অঞ্চলে। এখানে কৃষি মৌসুমের উপর আবহাওয়ার প্রভাব অনেক বেশি। উদাহরণস্বরূপ, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর এবং ভোলা জেলাগুলোতে এই আবহওয়া কৃষকদের উৎপাদন পরিকল্পনার ওপর প্রভাব ফেলে।
When does সপতহর শষর আবহওয change?
সপতহর শষর আবহওয সাধারণত মৌসুম অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে, বর্ষা এবং শীতকালে পরিস্থিতি ভিন্ন। প্রতিটি মৌসুমের শুরু এবং শেষ সময়ে আবহাওয়ার প্যাটার্নে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ঘটে, যা কৃষি কার্যক্রমকে প্রভাবিত করে। উদাহরণস্বরূপ, মে মাসে বর্ষাকাল শুরু হওয়ার আগে এবং নভেম্বর মাসে শীতকাল শুরু হওয়ার আগে আবহাওয়ার পরিবর্তন দেখা যায়।
Who studies সপতহর শষর আবহওয?
সপতহর শষর আবহওয অধ্যয়ন করেন আবহাওয়াবিদ, কৃষি বিশেষজ্ঞ এবং পরিবেশবিজ্ঞানীরা। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি বিভাগগুলি এই আবহওয়া পরিবেশের প্রভাব নিয়ে গবেষণা করে। তারা কৃষকদের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য ও সুপারিশ সরবরাহ করে থাকে।